এই নিম পাতার ১৩ টি বিষেশ গুণাগুণ বর্ণনা জেনেনিন সেই নিম আদিকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে।
এর লতা, পাতা, বস ও ডাল সবই কাজে লাগে। এই নিম ঔষধি গাছ হিসাবে ব্যবহার হয়। গত ৬ হাজার বছর ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। উপমহাদেশে এই ঔষধি গাছ প্রকৃতির একই সঙ্গে সমস্যা সমাধান করে আসছে তার গুণাগুণ রয়েছে এই নিমে এই নিমে রয়েছ ১২৮ টিও বেশি গুনাগন যেমন ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াকে ধংস করে এই নিম পাতা খুবই কাযর্কারী আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহাযাতা করে এই নিমের অনেক গুণাগণ আছে।
১.খাবার রুচি বাড়ায়ঃ
২.জন্ডিস নিরাময়ঃ
নিম পাতার রস ও মধুর সাথে মিশিয়ে নিন তার পর প্রতিদিন সকালে খাবার আগে এই রস ২০ থেকে ২৫ ফোঁটা খেলে জন্ডিস নিরাময় হবে।
৩.দাঁতের সমাস্যাঃ
নিমে কচি ডাল দিয়ে দাঁত মাজিলে দাঁতের মাড়ি ভালো থাকে দাঁত মজমুত হয়। নিম পাতার রস পানিসহ গড়গড় কুলি করলেও হবে। দাঁতে ব্যথাও চলে যাবে দাঁত হবে উজ্জল।
৪.চোখের সমস্যাঃ
এক মুঠো নিম পাতা সিদ্ধ করে নিন তার পর পনিটুকু ছেঁকে নিনি তার পর সেই পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে নিন আর চোখের যে কোনো ধরনের সমস্যাকে দুর করে ত্বক লালচে দাঁগ দুর করে।
৫.ব্রণ নিরাময়ঃ
এক মুঠো নিম পাতা গুড়ো করে হালকা পানি মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন মুখে লাগিয়ে দিন। কিছুখন পরে মুখ ধুয়ে নিন এভাবে এক থেকে দুই মাস ব্যবহার করলে ব্রণ ও ভাইরাস ধংস করে এই নিম।
৬.চুলে খুশকিঃ
নিম পাতা গুড়ো করে পরিমান মতো পানি দিয়ে সেদ্ধ করে লাল করুন তার পর পানি ঠান্ডা করে তার পর গোসলের সময় শ্যম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন তার পর নিম পাতার লাল পানি দিয়ে মাথার চুল পরিষ্কার করুন খুশকি দূর হবে।
৭ক্ষতদ্বাগ নিরাময়ঃ
.এক মুঠো নিম পাতা গুড়ো করে হালকা পানি মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। তার পর ক্ষতস্থানে লাগিয়ে দিন প্রতিদি ১ থেকে ২ বার করে লাগালে ক্ষতদ্বাগ দ্রত সেরে যাবে।
৮.ফোঁড়া নিরাময়ঃ
কিছু নিমপাতা গুড়ো করে এর সাথে মধু মিশিয়ে যেখানে ফোঁড়া সেখানে ২ থেকে ৩ ফোটা লাগিয়ে দিন এভাবে ৭ দিন ফোঁড়া নিরাময় হবে।
৯.ত্বকের সমস্যা নিরাময়ঃ
কিছু নিমপাতা গুড়ো করে তার সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে নিন ত্বকের যে কোনো দ্বাগ দূড় করে ত্বকের লাবণময় হবে।
১০.আলসার নিরাময়ঃ
নিম পতার রস ও নিমের বীজ রস করে প্রতিদিন নিয়মিত খেলে পেপটিক ডিওডেনাল আলসার ও এজমা নিরাময় হয়।
১১.ডায়বেটিস নিরাময়ঃ
ডায়বেটিস নিরাময় করতে এই নিমে বিষেস অবদান রয়েছে প্রতিদিন ১চা চামচ নিম পাতার রস সকালে খালি পেটে ৯০ দিন খেলে ডায়বেটিস নিয়ন্তরণ হবে।
১২.কৃমি ধংস নিরাময়ঃ
নিমের ছাল চূণ ৪ থেকে ৫ গ্রাম অল্প পরিমাণ ও পানি সৈন্ধব লবনসহ ৭ দিন সকালে খালি পেটে খেলে এই রোগে নিরাময় হয়। শিশু বাচ্চাদের জন্য দিতে হবে পরিমানে কম ১ থেকে ২ গ্রাম।
১৩.স্বপ্নদোষ বন্ধঃ
প্রতিদিন রাত্রে খাবার পর নিম ছালের রস ২ থেকে ৩ চা চামচ ১ গ্লাস গাভির দুধের সাথে মিশিয় খেলে স্বপ্বদোষ বন্ধ হবে।
আমাদের সাথেই থাকুন নতুন নতুন আপডেট পেতে।
সাবস্কাইবে মাই ইউটিউবেঃ বনার্জী দাওখানা
প্রচারেঃ বনার্জী দাওয়াখানা